আবূ হুরাইরাহ (রা.) হতে বর্ণিত,
নবী (সা.) বলেছেন:
“হে মুসলিম মহিলাগণ! কোনো মহিলা প্রতিবেশিনী যেন অপর মহিলা প্রতিবেশিনীর (প্রদত্ত হাদিয়াকে) তুচ্ছ মনে না করে, এমনকি স্বল্প মাংস বিশিষ্ট বকরীর হাঁড় হলেও।”
(বুখারী : ২৫৬৬)
Abdullah As-Sadeed's Corner
Abdullah As-Sadeed's Corner
আবূ হুরাইরাহ (রা.) হতে বর্ণিত,
নবী (সা.) বলেছেন:
“হে মুসলিম মহিলাগণ! কোনো মহিলা প্রতিবেশিনী যেন অপর মহিলা প্রতিবেশিনীর (প্রদত্ত হাদিয়াকে) তুচ্ছ মনে না করে, এমনকি স্বল্প মাংস বিশিষ্ট বকরীর হাঁড় হলেও।”
(বুখারী : ২৫৬৬)
ইবনু মাস’ঊদ (রা.) থেকে বর্ণিত,
তিনি বলেন,
আমি নবী (সা.) বলেছেন:
“কেবল মাত্র দু’ধরনের ব্যক্তির প্রতি ঈর্ষা রাখা যেতে পারে, একজন এমন ব্যক্তি, যাকে আল্লাহ সম্পদ দিয়েছেন এবং ন্যায়পথে তা ব্যয় করার মতো ক্ষমতাবান বানিয়েছেন। অপরজন এমন ব্যক্তি, যাকে আল্লাহ দ্বীনের জ্ঞান দান করেছেন, (যে) সে অনুযায়ী ফয়সালা দেন ও অন্যান্যকে তা শিক্ষা দেন।”
(বুখারী : ১৪০৯)
“যে ব্যক্তি ভালো কাজের জন্য সুপারিশ করবে, তার জন্য তাতে (সাওয়াবের) অংশ আছে, এবং যে মন্দ কাজের জন্য সুপারিশ করবে, তার জন্য তাতে অংশ আছে, আল্লাহ সকল বিষয়ে খোঁজ রাখেন।”
(৪. সূরাতুন নিসা : ৮৫)
“আর তিনিই সমুদ্রকে অধীন করেছেন, যাতে তোমরা তা হতে তাজা গোশত আহার করতে পারো, এবং যাতে তা হতে আহরণ করতে পারো রত্নাবলী, যা তোমরা ভূষণরূপে পরিধান করে থাকো; এবং তোমরা দেখতে পাও, ওর বুক চিরে নৌযান চলাচল করে এবং তা এ জন্য যে, তোমরা যেন তাঁর অনুগ্রহ সন্ধান করতে পারো এবং তোমরা যেন কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করো।”
(১৬. সূরাতুন নাহল : ১৪)
“আর তুমি যদি দুনিয়াবাসী অধিকাংশ লোকের কথামত চলো, তাহলে তারা তোমাকে আল্লাহর পথ হতে বিচ্যূত করে ফেলবে, তারা তো শুধু অনুমানের অনুসরণ করে, আর তারা শুধু অনুমানভিত্তিক কথা বলে।”
(৬. সূরাতুল আন’আম : ১১৬)
“সাত আসমান ও যমীন এবং এগুলোর মধ্যে যা কিছু আছে, সব কিছু তাঁর তাসবীহ পাঠ করে এবং এমন কিছু নেই যা তাঁর প্রসংশায় তাসবীহ পাঠ করে না; কিন্তু তাদের তাসবীহ তোমরা বুঝো না। নিশ্চয় তিনি সহনশীল, ক্ষমাপরায়ণ।”
(১৭. সূরাতুল ইসরা : ৪৪)
“সুতরাং, যখন তুমি ‘কুরআন পড়বে, তখন আল্লাহর কাছে বিতাড়িত শয়তান হতে পানাহ চাও।”
(১৬. সূরাতুন নাহল : ৯৮)
“আর বহু নবী ছিলেন, তাদের সাথে থেকে বিরাট সংখ্যক (ঈমান ও আমলে সালিহর উপর প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত) লোক যুদ্ধ করেছেন। আল্লাহর পথে তাদের যে বিপর্যয় ঘটেছিল, তাতে তারা হীনবল হয়নি, দুর্বল হয়নি এবং নত হয়নি। আর আল্লাহ ধৈর্যশীলদেরকে ভালোবাসেন।”
(৩. সূরাহ আলি ‘ইমরান : ১৪৬)
“নিশ্চয় যারা ঈমান এনেছে ও সৎকর্ম করেছে, আল্লাহ তাদেরকে জান্নাতে দাখিল করবেন, যার নিম্নদেশে নহরসমূহ প্রবাহিত হয়। কিন্তু যারা কুফরী করে, তারা ভোগ-বিলাসে মত্ত থাকে এবং তারা আহার করে যেমন চতুষ্পদ জন্তুরা আহার করে। আর জাহান্নামই তাদের বাসস্থান।”
(৪৭. সূরাহ মুহাম্মাদ : ১২)
“আর তোমার রব মৌমাছিকে ইঙ্গিতে জানিয়েছেন যে, “তুমি পাহাড়ে ও গাছে, এবং তারা (মানুষ) যে গৃহ নির্মাণ করে, তাতে নিবাস বানাও।
অতঃপর তুমি প্রত্যেক ফল (ফুল) থেকে আহার করো এবং তুমি তোমার রবের সহজ পথে চলো।” তার পেট থেকে এমন পানীয় বের হয়, যার রং ভিন্ন ভিন্ন, যাতে রয়েছে মানুষের জন্য রোগ নিরাময়। নিশ্চয় এতে নিদর্শন রয়েছে সে কওমের জন্য, যারা চিন্তা করে।”
(১৬. সূরাতুন নাহল : ৬৮ – ৬৯)